ঢাকা ০৪:৩১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গৃহকর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, পরিবারের দাবি হত্যা

রাজধানীর লালবাগে একটি বাড়ির থেকে এক গৃহকর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহতের নাম-সুজনা আক্তার (১৩)। পরিবারের দাবি, পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে সুজনাকে। সে ময়মনসিংহের ফুলপুর থানার ভাইটাকান্দি গ্রামের আবু বকর সিদ্দিকের মেয়ে।

মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) রাতের দিকে ৬৩ নং সুবল দাস লেনে এ ঘটনাটি ঘটে।বুধবার(১৭ জানুয়ারি) দুপুরের দিকে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।

লালবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানান, মঙ্গলবার রাতে ঘটনাস্থল থেকে ফ্যানের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় ওই কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়।

তিনি আরও জানান, গৃহকর্মী সুজনা ছয় মাস আগে তানভীর হোসেনের বাসায় কাজ করতে আসে। তার বাবা অসুস্থ এবং মা গ্রামের বাড়িতে থাকে। সে মোবাইল ফোন ব্যবহার করত না। তবে কী কারণে সে এ কাজটি করেছে, সে বিষয়টি জানা যায়নি। এর পেছনে অন্য কোনো কারণ আছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে বিস্তারিত জানা যাবে।

সুজনার বড় ভাই মফিদুল ইসলাম শাওনের দাবি, সবকিছু দেখে-শুনে তাদের মনে হয়েছে, বোনকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনার সঠিক তদন্ত দাবি করেন তিনি।

ট্যাগ:

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সেভ রাখুন

সংবাদ প্রকাশকের তথ্য

গৃহকর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, পরিবারের দাবি হত্যা

আপডেট সময় ০৬:১৭:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৪

রাজধানীর লালবাগে একটি বাড়ির থেকে এক গৃহকর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহতের নাম-সুজনা আক্তার (১৩)। পরিবারের দাবি, পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে সুজনাকে। সে ময়মনসিংহের ফুলপুর থানার ভাইটাকান্দি গ্রামের আবু বকর সিদ্দিকের মেয়ে।

মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) রাতের দিকে ৬৩ নং সুবল দাস লেনে এ ঘটনাটি ঘটে।বুধবার(১৭ জানুয়ারি) দুপুরের দিকে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।

লালবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানান, মঙ্গলবার রাতে ঘটনাস্থল থেকে ফ্যানের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় ওই কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়।

তিনি আরও জানান, গৃহকর্মী সুজনা ছয় মাস আগে তানভীর হোসেনের বাসায় কাজ করতে আসে। তার বাবা অসুস্থ এবং মা গ্রামের বাড়িতে থাকে। সে মোবাইল ফোন ব্যবহার করত না। তবে কী কারণে সে এ কাজটি করেছে, সে বিষয়টি জানা যায়নি। এর পেছনে অন্য কোনো কারণ আছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে বিস্তারিত জানা যাবে।

সুজনার বড় ভাই মফিদুল ইসলাম শাওনের দাবি, সবকিছু দেখে-শুনে তাদের মনে হয়েছে, বোনকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনার সঠিক তদন্ত দাবি করেন তিনি।