ঢাকা ১২:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চিনি নিয়ে আবারও কারসাজি ব্যবসায়ীদের

আবারও অস্থির হয়ে উঠেছে চিনির বাজার। সরকারি সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে চিনির দাম বাড়িয়ে দিয়েছে ব্যবসায়ীরা। প্রতি কেজি প্যাকেটজাত চিনি বিক্রি হচ্ছে ১৪৮ টাকায়। সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে ১৩ টাকা বেশি। দাম বাড়লেও নেই কোন তদারকি।

গত ৬ নভেম্বর চিনির দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন ব্যবসায়ীরা। তবে, তাতে সাড়া দেয়নি সরকার। এরপরও বেশি দামে চিনি বিক্রি করছে কোম্পানিগুলো।

রাজধানীতে প্রতি কেজি প্যাকেট চিনি বিক্রি হচ্ছে ১৪৮ টাকায়। কিন্তু সরকার নির্ধারিত দাম ১৩৫ টাকা। খোলা চিনি ১৩০ টাকা ঠিক করে দিলেও বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকা দরে।

ডলারের উচ্চ মূল্যকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। তাই লোকসান এড়াতে নিজেরাই দাম ঠিক করেছে।

ইগলু সুগার প্রধান বিপণন কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘ডলারের দাম বেশি। সরকার নির্ধারিত দামে বিক্রি করলে আমাদের লোকসান হয়।

এদিকে, চিনির বাজারের কারসাজি থামাতে বাজারে তদারকি বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছে ক্যাব। ক্যাবের সহ–সভাপতি এস এম নাজির হোসেন বলেন, ‘ব্যবসায়ীরা যাতে কারসাজি করে দাম না বাড়াতে পারে সে ব্যাপারে নিয়মিত বাজার তদারকি দরকার।’

এর আগে, জুলাই মাসেও চিনির দাম নিয়ে কারসাজি হয়েছিল। ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযানে বেরিয়ে আসে, যে কয়েকটি কোম্পানি চিনি আমদানি করে তারাই দাম কমায়-বাড়ায়।

ট্যাগ:

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সেভ রাখুন

সংবাদ প্রকাশকের তথ্য

চিনি নিয়ে আবারও কারসাজি ব্যবসায়ীদের

আপডেট সময় ০৭:১৬:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩

আবারও অস্থির হয়ে উঠেছে চিনির বাজার। সরকারি সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে চিনির দাম বাড়িয়ে দিয়েছে ব্যবসায়ীরা। প্রতি কেজি প্যাকেটজাত চিনি বিক্রি হচ্ছে ১৪৮ টাকায়। সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে ১৩ টাকা বেশি। দাম বাড়লেও নেই কোন তদারকি।

গত ৬ নভেম্বর চিনির দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন ব্যবসায়ীরা। তবে, তাতে সাড়া দেয়নি সরকার। এরপরও বেশি দামে চিনি বিক্রি করছে কোম্পানিগুলো।

রাজধানীতে প্রতি কেজি প্যাকেট চিনি বিক্রি হচ্ছে ১৪৮ টাকায়। কিন্তু সরকার নির্ধারিত দাম ১৩৫ টাকা। খোলা চিনি ১৩০ টাকা ঠিক করে দিলেও বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকা দরে।

ডলারের উচ্চ মূল্যকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। তাই লোকসান এড়াতে নিজেরাই দাম ঠিক করেছে।

ইগলু সুগার প্রধান বিপণন কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘ডলারের দাম বেশি। সরকার নির্ধারিত দামে বিক্রি করলে আমাদের লোকসান হয়।

এদিকে, চিনির বাজারের কারসাজি থামাতে বাজারে তদারকি বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছে ক্যাব। ক্যাবের সহ–সভাপতি এস এম নাজির হোসেন বলেন, ‘ব্যবসায়ীরা যাতে কারসাজি করে দাম না বাড়াতে পারে সে ব্যাপারে নিয়মিত বাজার তদারকি দরকার।’

এর আগে, জুলাই মাসেও চিনির দাম নিয়ে কারসাজি হয়েছিল। ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযানে বেরিয়ে আসে, যে কয়েকটি কোম্পানি চিনি আমদানি করে তারাই দাম কমায়-বাড়ায়।